সিডনী শনিবার, ২০শে এপ্রিল ২০২৪, ৭ই বৈশাখ ১৪৩১


ইন্টারন্যাশনাল অ্যারাইভাল ক্যাপ বৃদ্ধি করা হচ্ছে অস্ট্রেলিয়ায়


প্রকাশিত:
২০ সেপ্টেম্বর ২০২০ ২২:১০

আপডেট:
২০ এপ্রিল ২০২৪ ১৭:১৩

ফাইল ছবি

 

প্রভাত ফেরী: হোটেল কোয়ারেন্টিন ক্যাপ ধীরে ধীরে বৃদ্ধিতে সম্মত হয়েছে অস্ট্রেলিয়ার স্টেট ও টেরিটোরিগুলো। প্রধানমন্ত্রী যেভাবে চেয়েছেন সেভাবে না হয়ে এটি কিছুটা ধীরগতিতে হবে। বিদেশে আটকে পড়া বহু অস্ট্রেলিয়ান এখন দেশে ফিরতে পারবেন। বিদেশে আটকে পড়া অস্ট্রেলিয়ানদেরকে আরও বেশি সংখ্যায় দেশে ফিরিয়ে আনার জন্য ন্যাশনাল কেবিনেট মিটিংয়ে চাপ দেওয়া হলে হোটেল কোয়ারেন্টিন সংখ্যার ক্যাপ বৃদ্ধিতে কুইন্সল্যান্ড, ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এবং নিউ সাউথ ওয়েলস রাজি হয়েছে।

প্রতি সপ্তাহে অতিরিক্ত ১৫০০ ব্যক্তি দেশে ফিরতে পারবেন। প্রিমিয়ার এবং চিফ মিনিস্টাররা ফেডারাল সরকারের সঙ্গে এ বিষয়ে একটি মতৈক্যে পৌঁছেছে। ফেডারাল সরকার তাদেরকে কোয়ারেন্টিন ক্যাপ বৃদ্ধির জন্য চাপ দিয়েছিল।

২৭ সেপ্টেম্বর থেকে নিউ সাউথ ওয়েলস প্রতি সপ্তাহে অস্ট্রেলিয়ায় ফিরে আসা অতিরিক্ত ৫০০ ব্যক্তিকে গ্রহণ করবে। কুইন্সল্যান্ড এবং ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া এক্ষেত্রে গ্রহণ করবে প্রতি সপ্তাহে অতিরিক্ত ২০০ জনকে। আর, ৪ অক্টোবর থেকে কুইন্সল্যান্ড আরও ৩০০ ব্যক্তিকে গ্রহণ করবে। একই কাজ করবে ওয়েস্টার্ন অস্ট্রেলিয়া ১১ অক্টোবর থেকে।

প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন শুক্রবার ন্যাশনাল কেবিনেট মিটিংয়ের পর বলেন, আমরা অস্ট্রেলিয়ানদেরকে ঘরে ফিরতে দেখতে চাই। ২৪,০০০ এরও বেশি অস্ট্রেলিয়ান বর্তমানে বিদেশে আটকে আছে। তারা দেশে ফিরতে চান। আগমনের ক্ষেত্রে কঠোর ক্যাপ এবং আন্তর্জাতিক ফ্লাইটের উচ্চ মূল্যের জন্য তাদের দেশে ফেরার ক্ষেত্রে দেরি হচ্ছে।

ডিপার্টমেন্ট অফ হোম অ্যাফেয়ার্সের মতে, এদের মাঝে প্রায় ৪,০০০ ব্যক্তি অসহায় অবস্থায় রয়েছে। প্রিমিয়ার এবং চিফ মিনিস্টারগণ এখনও বলেন নি তারা কীভাবে হোটেল কোয়ারেন্টিনের সামর্থ্য বৃদ্ধি করবেন।

মরিসন বলেন, অন্যান্য স্টেট ও টেরিটোরিগুলো কমনওয়েলথের সঙ্গে একযোগে কাজ করতে রাজি হয়েছে, কমার্শিয়াল চার্টার্ড ফ্লাইটের ব্যবস্থা করার জন্য। ভিক্টোরিয়ায় এখনও কোনো আগমনকারীকে গ্রহণ করা হচ্ছে না। ভিক্টোরিয়ার কোয়ারেন্টিন ব্যবস্থাপনা এখন বন্ধ রয়েছে। সেখানে করোনাভাইরাসের প্রাদূর্ভাব নিয়ে সবাই উদ্বিগ্ন।

বর্তমানে এসিটি, নর্দার্ন টেরিটোরি কিংবা ট্যাসমানিয়ায় কোনো বাণিজ্যিক আন্তর্জাতিক সার্ভিস চলাচল নেই।


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top