সিডনী শনিবার, ২০শে এপ্রিল ২০২৪, ৭ই বৈশাখ ১৪৩১


অস্ট্রেলিয়ায় কোয়ারেন্টিন হোটেলের বদলে নিজ গৃহেই করার পরিকল্পনা


প্রকাশিত:
১৮ এপ্রিল ২০২১ ২২:৩৪

আপডেট:
২০ এপ্রিল ২০২৪ ১৪:১৪

 

প্রভাত ফেরী: প্রায় ৩৬ হাজার অস্ট্রেলিয়ান বিভিন্ন দেশে আটকা পড়ে আছেন। সবার জন্য অস্ট্রেলিয়ার সীমান্ত খুলে দেওয়ার আগে বিশেষ কয়েকটি ক্ষেত্রে দেশটির নাগরিকদের অস্ট্রেলিয়ায় প্রবেশ করতে দেওয়া হচ্ছে। তবে সে ক্ষেত্রে ১৪ দিনের হোটেল কোয়ারেন্টিন বাধ্যতামূলক। অর্থাৎ অস্ট্রেলিয়ার বাইরে থেকে আসা যাত্রীদের সরকারের নির্দিষ্ট হোটেলে ১৪ দিন অবস্থান করতে হয়।

তবে এবার অস্ট্রেলিয়ায় ভ্রমণে বাধ্যতামূলক ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিন হোটেলের বদলে নিজ গৃহেই করা যায় কি না, এমন পরিকল্পনা নিয়ে ভাবছেন দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন।

গত শুক্রবার নিউ সাউথ ওয়েলস রাজ্যে করোনাভাইরাসের টিকা গ্রহণের পর এক নারীর মৃত্যুর ঘটনার পর টিকা এবং কোয়ারেন্টিন নিয়ে নতুন পরিকল্পনা করছে সরকার। এর মধ্যে অ্যাস্ট্রাজেনেকার পরিবর্তে ফাইজারের টিকা প্রদানের সিদ্ধান্ত নিশ্চিত করে সরকার। পাশাপাশি দেশটির প্রধানমন্ত্রী স্কট মরিসন বিদেশফেরত যাত্রীদের নিজ বাড়িতেই কোয়ারেন্টিনে রাখা যায় কি না, তা নিয়ে তাঁর ভাবনার কথা জানান। তবে এর আগে স্বাস্থ্যমন্ত্রী গ্রেগ হান্টের একটি মন্তব্য টেনে তিনি বলেন, ‘অস্ট্রেলিয়ার সবাইকে টিকা দেওয়া হলেও দেশটির সীমান্ত শিগগিরই খোলা না-ও হতে পারে। কারণ, আমরা ধারণা করছি, যদি এখন সীমান্ত খুলে দিই আর জনসাধারণ আসতে শুরু করে, সপ্তাহে হাজারখানেক নতুন সংক্রমণের ঘটনা ঘটতে পারে।’ তবে টিকা গ্রহণ করা নাগরিকদের দেশের বাইরে জরুরি কাজে যাতায়াতের অনুমতি দেওয়া যেতে পারে। আর সে ক্ষেত্রে টিকা নেওয়া থাকলে ফিরে আসার পর হোটেলের পরিবর্তে নিজেদের বাসাবাড়িতে ১৪ দিনের কোয়ারেন্টিনে থাকা যায় কি না, তা-ই ভেবে দেখছে সরকার।

 


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top