সিডনী শুক্রবার, ২৯শে মার্চ ২০২৪, ১৫ই চৈত্র ১৪৩০


অস্ট্রেলিয়ায় ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ভার্সুয়াল আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত


প্রকাশিত:
১৬ নভেম্বর ২০২১ ০১:০৭

আপডেট:
২৯ মার্চ ২০২৪ ১৪:২৪

 

ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস বাংলাদেশের রাজনীতিতে এ দিনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ ও গুরুত্বপূর্ণ। ১৯৭৫ সালের এই দিনে সাধিত হয়েছিল সিপাহি-জনতার এক ঐতিহাসিক বিপ্লব। সিপাহি-জনতার ঐতিহাসিক এ বিপ্লব দেশের তৎকালীন রাজনীতির গতিধারা পাল্টে দিয়ে দেশ ও জাতিকে নতুন পরিচয়ে অভিষিক্ত করেছিল। ১৯৭৫ সালের ১৫ আগস্ট পরবর্তী সেনা অভ্যুত্থান ও পাল্টা অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে দেশে যখন চরম নৈরাজ্যজনক পরিস্থিতি বিরাজ করছিল, তখন সিপাহি-জনতার মিলিত ঐক্যের এই বিপ্লব দেশ ও জাতিকে অনাকাক্সিক্ষত শ্বাসরুদ্ধকর পরিস্থিতি থেকে মুক্তি দিয়েছিল। অভূতপূর্ব সেই বিপ্লব-অভ্যুত্থানের মধ্য দিয়ে সাময়িক বন্দিদশা থেকে মুক্ত হন তৎকালীন সেনাপ্রধান শহীদ প্রেসিডেন্ট জিয়াউর রহমান।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটি, বিএনপি অস্ট্রেলিয়ার উদ্যোগে ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস উপলক্ষে ভার্চুয়াল আলোচনা সভা ১৪ই অক্টোবর, ২০২১ অস্ট্রেলিয়া সময় সন্ধ্যা ৭.৩০টায় অনুষ্ঠিত হয়।
স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটি, অস্ট্রেলিয়ার আহ্ববায়ক মনিরুল হক জর্জের সভাপতিত্বে এবং স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির সদস্য সচিব এবং বিএনপি কেন্দ্রীয় অন্তরর্জাতিক সম্পর্ক কমিটির সদস্য মোহাম্মদ রাশেদুল হকের পরিচালনায় প্রধান অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিএনপি মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর।
প্রধান বক্তা হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিএনপির জাতীয় স্থায়ী কমিটি সিনিয়র সদস্য এবং, স্বাধীনতা সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন জাতীয় কমিটির আহ্ববায়ক জনাব ড. খন্দকার মোশাররফ হোসেন।
বিশেষ অতিথি হিসাবে বক্তব্য রাখেন বিএনপি জাতীয় স্থায়ী কমিটি সদস্য আমির খসরু মাহমুদ চৌধুরী
অনুষ্ঠানের শুরুতেই দোয়া-মোনাজাত পরিচলানা করেন জাসাস অষ্ট্রেলিয়ার সাধারন সম্পাদক জনাব মোহাম্মদ জুমান হোসেন।
উক্ত সভায় বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী যুবদল, স্বেচ্ছাসেবক দল এবং ছাত্রদলের কেন্দ্রীয় নেতৃবৃন্দ উপস্থিত ছিলেন।
সভায় আরও উপস্থিত ছিলেন অষ্ট্রেলিয়া বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সাধারণ সম্পাদক ফারুক আহম্মেদ খান, স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির যুগ্ম আহ্ববায়ক যথাক্রমে রুহুল আমিন, এ এফ এম তাওহীদুল ইসলাম, ইলিয়াস কান্চন শাহীন, আবুল হাসান,এডভোকেট শিবলু গাজী, খালিদ হোসেইন, রিয়াজ উদ্দিন মনি, ফেরদৌস অমি, আশরাফুল ইসলাম, ইয়াসির আরফাত সবুজ, জাহাঙ্গীর আলম, সেলিম লকিয়ত, সুলতান মোহাম্মদ জয়, মো. আব্দুল মতিন উজ্জল, একেএম মাহবুব তালুকদার রিপন, রাশেদ খান, তরিকুল ইসলাম মিটু।

এছাড়াও আরও উপস্থিত ছিলেন অ্যাডভোকেট দিদারুল ইসলাম, ডাক্তার আব্দুল ওয়াহাব, ডাক্তার মো. মনিরুজামান।

স্বাধীনতার সুবর্ণজয়ন্তী উদযাপন কমিটির সদস্যদের মধ্যে উপস্থিত ছিলেন ফজলুল হক শফিক, জালাল উদ্দিন কুমু, ডা. মোহাম্মদ শাহজাহান, জিয়াউল হক ভূইয়া, নজরুল ইসলাম নাফিস, সাইফুল ইসলাম বিটু, খন্দকার আব্দুল হক, এস এম মাহমুদ জিহাদ, আনোয়ার হোসেন, ইঞ্জিনিয়ার কামরুল ইসলাম শামীম, আরিফ তাহির, মো. আশিকুর রহমান, আব্দুস সামাদ শিবলু,জাসাস সাধারণ সম্পাদক মো. জুমান হোসেন, আসাদুল হক বাবু, আবিদা সুলতানা, কামরুল ইসলাম, খায়রুল কবির পিন্টু, মাসুদুর রহমান, মুনা মুস্তফা, মোহাম্মদ জাকির হোসেন রাজু, মোহাম্মদ জসিম, জাহিদুল ইসলাম, গোলাম রাব্বী,আব্দুল করিম, আহবাব হোসেন সুন্না, মোহাম্মদ কুদ্দুসুর রহমান, একে মানিক, মোবারাক হোসেন, মো. জসিম চৌধুরী, মাহমুদুল হাসান, এম ডি হান্নান রানা, নজরুল ইসলাম রাসেল, ফকরুল হক মুন্না, মুফিজুল ইসলাম সাগর, মো. নূর এ মুস্তাফা, মো. আলী হাসেম, মো. তুহিন হোসেন, মো. কালা, ইমদাদুল হক চৌধুরী, মো. জিয়াউর রহমান, মো. বদর উদ্দিন, মো. ওয়াসেল উল্লাহ, মো. মুকতার হোসেন, পলাশ ফারুক, মো. শেখ ফরিদ, মো. হুমায়ুন কবির, মো. আলিম, ইলিয়াস হোসেন, জাহাঙ্গীর হোসেন, মো. আলী হোসেন, আসরাফুল ইসলাম, মাহমুদ আল হাসান, শাহ হাসিবুল কবির নাঈম, মো. জাহিদ খান, মাহফুজুর রহমান (তাসমানিয়া থেকে), জাহিদুর রহমান, ওয়ারেস মাহমোদ, সউদ আহমেদ, জাহেদ আহমেদ, শেখ আব্দুল্লাহ আল সামি, মো. মামুনুর রশিদ, আশরাফুল আলম, ফারুক হোসেন খান, মফিকুল ইসলাম, মো. হাসান, পারবেজ আলম, মোহাম্মদ জসীম প্রমূখ।
উক্ত অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তৃতায় জনাব মীর্জ ফখরুল ইসলাম আলমগীর ৭ই নভেম্বর সম্পর্কে অলোকপাত করেন। তিনি আরও বলেন যে বর্তমান সরকার ভোটাধিকার হরন করে দেশে অসহনীয় রাজনৈতিক পরিস্থিতি তৈরী করে রেখেছেন। দেশে বাক স্বাধীনতা বলতে কিছু নেই। ৭ই নভেম্বরের অংগীকারকে ধারন করে সবাইকে ঐক্যবদ্ধভাবে কাজ করার অনুরোধ জানান। দেশ নেত্রী খালেদা জিয়ার যথাযথ চিকিৎসার ব্যবস্থা নেওয়ার জন্য জনমত তৈরীরও আহবান জানেন। উক্ত অনুষ্ঠানে “ঐতিহাসিক জাতীয় বিপ্লব ও সংহতি দিবস” এর উপরে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের তথ্য ও প্রযুক্তি বিষয়ক সম্পাদক জনাব এ, কে, এম, ওয়াহিদুজ্জ্মান একটি প্রবন্ধ উপস্থাপন করেন। অত্যান্ত সাবলীল ভাষায় তথ্য সমৃদ্ধ এই প্রবন্ধটি অনুষ্ঠানে সবার মনোযোগ আকর্ষন করে।


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top