সিডনী শনিবার, ২০শে এপ্রিল ২০২৪, ৭ই বৈশাখ ১৪৩১


বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টারের প্রেস রিলিজ


প্রকাশিত:
১৬ ডিসেম্বর ২০২১ ০৭:১৬

আপডেট:
২০ এপ্রিল ২০২৪ ০৭:৫৩

ছবিঃ সেফটন মসজিদ


বাংলাদেশ কমিউনিটির প্রাণপ্রিয় প্রতিষ্ঠান বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার। সুষ্ঠ তত্বাবধানের অভাবে বিগত ২০০৫ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত অব্যবস্থাপনা অদক্ষ কমিটি দ্বারা পরিচালিত হয়ে আসছিল। যার কারণে বিগত ১৫ বছরে ঐ প্রতিষ্ঠানটির একমাত্র মসজিদ সেফটনের কোন উন্নতি হয়িন বরং অবণতি হয়েছে। বিভিন্ন সময় নিজেদের মধ্যে কমিটি নিয়ে দ্বন্দ এবং সর্বোপরি স্থানীয় এক মুসল্লী এর সাথে দেন দরবার লেগে থাকার কারণে অদ্যাবধি মসজিদ এবং জনগণের কল্যাণে কিছুই করা সম্ভব হয় নি। যেখানে বড় প্রতিষ্ঠান করে ছেলে-মেয়েদের লেখাপড়া, বয়স্ক শিক্ষা, বিনোদন কেন্দ্র ও সামাজিক কল্যাণমুলক অনেক কিছুই করা সম্ভব ছিল। একমাত্র যোগ্য ব্যক্তিদের দ্বারা পরিচালনার অভাব এবং আল্লাহ তাআলা কর্তৃক নির্ধারিত গুণাবলীর লোকদেরকে পরিচালনার দায়িদত্ব না দেয়ায় ইসলামী দাওয়াত ও সামাজিক কোন কল্যাণ বয়ে আনতে পারে নি বিআইসি।
প্রিয়্ মুসলিম ভাই ও বোনেরা
বিগত কমিটিগুলোর কিছু অব্যবস্থাপনার কথা তুলে না ধরলে বিষয়টি আমাদের কাছে অস্পষ্ট থেকে যাবে।
২০০৫ সালের পর থেকে অধিকাংশ সময় কমিটির লোকেরা নিজেদের কর্মকান্ড নিজেরা পরিচালনা না করে, স্থানীয় এক মসুল্লীকে ‘কেয়ার টেকারের’ নাম করে, তার দ্বারা সেফটন মসজিদের রক্ষাবেক্ষণের কাজ চালিয়ে আসছিল। এক পর্যায়ে সকল প্রকার ডনেশন কালেকশন সহ সব ধরণের বিল পরিশোধ ও সকল প্রকার সম্পদ পরিচালনার ভার লিখিতভাবে তাকে দেয়া হয়। এই কাজটি করেছিলেন ২০১৬ সালের কিমটির সভাপতি। এই সুবাদে ঐ ব্যক্তিটি মসজিদের সমগ্র কর্তৃত্ব নিয়ে নেয়। দান বক্সের সকল চাবি এবং শুত্রবারের কালেকশন তার হাতে চলে যায়।
এক পর্যায়ে ঐ স্থানীয় মুসল্লী মসজিদের সংস্কার ও মেরামতের কাজ দেখিয়ে ২০১৪ সালে এক লক্ষ অষ্টআশি হাজার ডলার পাওনা দাবী করে মসজিদের বিরুদ্ধে (তথা বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টারের বিরুদ্ধে) কেইস দায়ের করে। কিন্তু বিভিন্ন সময়ে ক্ষমতায় থাকা কমিটিগুলো কেইসের ডিফেন্স দেয় নাই। এমনকি কোন কারণও দর্শায় নাই। বিধায় ২০২০ সালের জুলাই মাসে মসজিদের বিরুদ্ধে ৩ লাখ ১৪ হাজার ডলারের ফাইনাল রায় হয়। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ মেহেরবাণী বর্তমান কমিটি তা ঋণ করে পরিশোধের ব্যবস্থা করেছে।
স্থানীয় লোকটির দ্বারা মসজিদটি ২০১১ থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত জিম্মি হয়ে ছিল। সে মসজিদের চাবি, কালেকশনসহ সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করত। কিন্তু বর্তমান কমিটির কয়েকজন লোকের সাহসী উদ্যোগ ও আইনী সহযোগিতায় তাকে সড়িয়ে বিগত এক বছর থেকে সুষ্টভাবে পরিচালনা করে আসছে।
বিগত কমিটি গুলোর অব্যবস্থাপনার কারণে মসজিদ আজ ৩ লক্ষ ১৪ হাজার, বিভিন্ন লোকের কাছ থেকে ঋন প্রায় ৭০ হাজার এবং বর্তমানে দুটি কেইস পরিচালনা করে আসছে। (স্থানীয় লোকটি ১ লক্ষ ৬৮ হাজার ডলারের আরেকটি কেইস দায়ের করেছে, যা বর্তমানে প্রক্রিয়াধিন আছে।)
এ সকল বোঝা মাথায় নিয়েও বর্তমান কমিটি মসজিদের কিছু উন্নয়নমূলক কাজ করেছে। বিগত ৮ বছর যাবত অবহেলিত টয়লেট ও অজুখানা নান্দিনকভাবে মেরামত করেছে। উন্নত মানের সিকিউরিটি সিষ্টেম, সাউন্ড সিষ্টেম আপগ্রেইড করেছে। ৯নং হেলেন ষ্ট্রিটের বাসাটি মেরামত চলছে যা বিগত ৮ বছর স্থানীয় লোকটির ছেলে দ্বারা দখলকৃত ছিল। বর্তমানে বার্বাকিউ সেড, মহিলাদের নামাযের ব্যবস্থার কাজ হাতে নেয়া হবে।
মসজিদের ইমাম ও খতীব হিসাবে মাওলানা মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম মসজিদের কার্যাবলী তত্বাবধান করে আসছেন।
সর্বোপরি যে কথাটি বিশেষ করে বাংলাদেশ কমিউনিটিকে জানা থাকা দরকার, যদি মসজিদটি সুষ্ঠভাবে পরিচালিত হয়ে আসত, তাহলে সেখানে ইসলামিক স্কুল ও বড় ধরণের প্রজেকট বাস্তবায়নের মাধ্যমে বাংলাদেশী মুসলিম কমিউনিটিসহ অন্যান্য মুসলিম কমিউনিটির কল্যাণে আসত।
আসুন আমরা সবাই মিলে আল্লাহর ঘরের মর্যাদা রক্ষা ও হেফাজতের ক্ষেত্রে এগিয়ে আসি। আল্লাহ যেন সবাইকে তৌফিক দান করেন। আমিন।

সভাপিত সেক্রেটারী
ডঃ রাশেদ রশীদ ফয়সাল মুরাদ
১৪/১২/২০২১

 

বিসমিল্লাহির রাহমানির রাহীম
সেফটন মসজিদের বর্তমান পরিস্থিতি ও অতীত কর্মকান্ডের কিছু বিবরণ
ইসলাম প্রিয় ভাই ও বোনেরা
মসজিদ ইসলামের প্রাণকেন্দ্র। দুনিয়াতে ইসলাম প্রতিষ্ঠার পর থেকে মসজিদকে কেন্দ্র করেই মুসলিমদের সকল ধর্মীয় কাজকর্ম ও রীতিনীতি পরিচালিত হয়ে আসছে। আর মুসলিমরাই তাবত ১৪শত বছর ধরে তাদের ধন-সম্পদ, চিন্তা-চেতনা সকল ধরণের প্রাণান্তকর প্রচেষ্টার মাধ্যমেই মসজিদের হেফাজত করে আসছে। আল্লাহ পাকের নির্দেশের আলোকেই মুত্তাকী লোকেরা মসজিদকে রক্ষণাবেক্ষণ করে থাকেন। পবিত্র কুরআনে সুরা তাওবার ১৮ নং আয়াতে বলা হয়েছেঃ “যারা আল্লাহর প্রতি বিশ্বাস, আখেরাতের প্রতি বিশ্বাস, নামায কায়েম করবে, যাকাত আদায় করবে এবং আল্লাহ ছাড়া কাউকে ভয় করবে না সকল ক্ষেত্রে, তারাই মসজিদ পরিচালনা করবে। সম্ভবত ঐ সমস্ত লোকেরাই হেদায়াত প্রাপ্তদের অন্তভূক্ত হবে”।
সিডনীতে সর্বপ্রথম বাংলাদেশী মুসলিমদের দ্বারা সেফটন মসজিদ পরিচালিত হয়ে আসছে। ১৯৯৫ সালে প্রতিষ্ঠিত মসজিদটি ২০০৩ সাল পর্যন্ত সুষ্ঠভাবে পরিচালিত হয়ে আসছিল। ঐ সময়ের যারা কমিটিতে যারা ছিল, তারা মসজিদের ব্যাংক একাউন্টে তাদের ভাষ্যমতে প্রায় ছাপ্পান্ন হাজার ডলার জমা রেখে বিদায় নেন। ২০০৭ এর পর থেকে ২০১৯ সাল পর্যন্ত মসজিদের কোন উন্নতি হয়নি। মসজিদের পাশে অবস্থানকারী স্থানীয় কমিউনিটির এক মুসল্লী, বিভিন্ন সময় মসজিদের কন্সট্রাকশনের কাজ দেখিয়ে ২০০৫-২০০৭ পর্যন্ত ২৩৭,৭৮১.৬৫ ডলারের দাবী জানায়। অথচ ঐ সময়কার সকল কাজের ব্যয়ভার ডনেশন থেকে পরিশোধ করা হয়েছে। কিন্তু ঐ লোকটি থাকে পরিশোধ করা হয়নি বলে অধিকাংশ ভোয়া ইনভয়েস জোগার করে ২০১৪ সালে কোর্টে কেইস দায়ের করে। ২০১৪ সাল থেকে ২০২০ সাল পর্যন্ত যারা কমিটিতে ছিল কেউ এর বিরুদ্ধে কোন প্রমাণ কোর্টে উপস্থাপন করেনি। যার পরিপ্রেক্ষিতে ২০২০ সালের জুলাই মাসে তিন লক্ষ ১৪ হাজার ডলারের সুপ্রিমকোর্ট ফাইনাল রায় দেয় বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টারের বিরুদ্ধে। সামান্য পরিসরে সবকিছু বিস্তারিত লেখা সম্ভন নয়, কিন্তু কিছু বিবরণ নিম্নে উপস্থাপনা করা হলঃ
২০০৩ থেকে ঐ মুসল্লী বিআইসির পরিচালনা পর্ষদকে ১৮৮,৭৮১.৬৫ ডলার আদায় করার জন্য দাবী করে আসছিল। অথচ মসজিদ সংস্কারের সকল ব্যায় ডনেশন থেকে পরিশোধ করা হয়ে যায়। পরবর্তীতে পরিচালনা কমিটির লোকজন তার কাছ থেকে ঋণ হিসাবে বিভিন্ন সময় ডলার নিয়ে আসেন। সব মিলিয়ে ২০১৪ সালে বিআইসির বিরুদ্ধে ডিষ্ট্রিক কোর্টে ২৩৭,৭৮১.৬৫ ডলার মামলা দায়ের করে।
১. আদালেত দায়েরকৃত মামলার ফাইনাল শুনানী ছিল ২৪ অক্টোবর ২০১৪। তখনকার সময়ের সভাপতি জেনেশুনে আদালতে ডিফেন্সত দেয়ই নি এমন কি উপস্থিতও হয়নি। যার কারণে মসজিদের বিরুদ্ধে ২৩৯,৫৭৬.৬৫ ডলারের ডিফল্ট জাজমেন্ট হয়ে যায় ৮ জানুয়ারী ২০১৫ সালে।
২. ডিফল জাজমেন্ট বন্ধ করার জন্য কমিটির বাইরে লাইফ মেম্বার জনাব রাশেদ রশিদসহ আরও কয়েকজন মিলে কোর্টে আবেদন করে জাজমেন্ট ‘পুট-এ-সাইড’ করান। এর রায় হয় ৮ ডিসেম্বর ২০১৭। যার ফলশ্রুতিতে পুণরায় কেইসের জন্য কোর্টে প্রমাণাদি উপস্থাপনের সুযোগ করে দেয়া হয়।
৩. ২০১৯ সালে প্রমাণ উপস্থাপনের সুযোগ থাকা সত্বেও বিগত কমিটি তা উপস্থাপন করেনি। এমনকি কারণ দর্শিয়ে কোন ধরণের সাবমিশন পর্যন্ত কোর্টে উপস্থাপন করেনি।
৪. পুণরায় কোর্টে প্রমাণ উপস্থাপনের সুযোগ যারা তৈরী করেছিলেন, (জনাব রাশেদ রশিদসহ অন্যানরা) তারাই আবার কোর্টে প্রমাণ উপস্থাপনের জন্য আবেদন করেন, কেননা তারা বিআইসির লাইফ মেম্বার ছিলেন কিন্তু বিগত কমিটি কোর্টে আবেদন করে তাদেরকে প্রমাণ উপস্থাপন করার সুযোগ বন্ধ করে দেয়। অথচ নিজেরাও কোর্টে প্রমাণ দাখিল করেনি।
৫. যার ফলশ্রেুতিতে ২০২০ সালের জুলাই মাসে আবার ফাইনাল জাজামেন্ট আসে। সুধসহ প্রায় ৩১৪ হাজার (তিন লাখ চৌদ্দ হাজার) ডলারের রায় মসিজদের কাধে ঝুলছে। অচিরেই পরিশোধ না করলে মসজিদ নিলামে উঠবে। কিন্তু আল্লাহর বিশেষ মেহেরবাণী জনাব ডঃ রাশেদ রশীদের সহযোগিতায় বর্তমান কমিটি ঋণ করে তা পরিশোধের ব্যবস্থা করেছে।
৬. ২০২০ সালের জুলাই মাসে সুপ্রিম কোর্টের জাজমেন্টের বিরুদ্ধে আপিল করা হয় কিন্তু কেইসের সময়সীমা অতিরিক্ত লম্বা হওয়ায় এবং বিগত কমিটিগুলোকে সুযোগ ও সময় দেয়া সত্ত্বেও কোন প্রমাণাদি অথবা সাব-মিশন না দেয়ায়, কোর্ট আপিলকে খারিজ করে দেয়।
৭. আবারও ২০২০ সালে ১ লক্ষ ৬৮ হাজার ডলার দাবী করে উক্ত মুসল্লী বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টারের বিরুদ্ধে আরেকটি কেইস করেছে। যেটির বিচারিক প্রক্রিয়া চলছে।
৮. মজার বিষয় হল ২০১৩-২০২০ সাল পর্যন্ত বিভিন্ন সময় মসজিদের বিনিময়ে উক্ত মুসল্লীর কাছ থেকে সাপ্তাহিক ৮০০, ৯০০ ও ৫০০ ডলার নিয়ে আসতেন। অথচ তারাই কোর্টে তার বিরুদ্দে উপযুক্ত প্রামাণাধি উপস্থাপন না করে মসজিদের বিরুদ্ধে রায় নেয়াকে তরান্তিত করে মসজিদকে এখন বিক্রির পর্যায়ে নিয়ে আসেন।
৯. উল্লেখ্য যে, ২০২০ জুলাই মাসে কোর্টের রায় আসার পর বিগত কিমিটি কিছু লাইফ মেম্বারদের চাপে একটি সাব-কিমিটি করতে বাধ্য হন, ঐ সাব কিমিটির শীর্ষ কয়েকজন ব্যক্তি মসজিদকে রক্ষায় এগিয়ে এসেছিলেন। যার মাধ্যমে মসজিদকে আবু আহমদের কবজা থেকে রক্ষা করা হয়। (কলেবর বৃদ্ধির কারণে বিস্তারিত লেখা সম্ভব নয়)
১০. স্থানীয় উক্ত মুসল্লী জোর করে মসজিদ দখল করেছিল ২০১১ সাল থেকে ২০২০ সালের আগষ্ট পর্যন্ত। ২৮ শে সেপ্টেম্বর ২০২০ তিন ব্যক্তির সাহসী প্রচেষ্টায় মসজিদকে তার কাছ থেকে উদ্ধার করা হয়। যদিও তখনকার প্রেসিডেন্ট মসজিদ উক্ত মুসল্লীর কন্ট্রলে থাকাটাই পছন্দ করেছিলেন এবং ঐ দিন উপস্থিত পুলিশকে অনুরোধ জানিয়ে ছিলেন মসজিদের চাবি যেন তার হাতেই থাকে এবং সেই যেন আগের মত মসজিদ পরিচালনা করে। (ঐতিহাসিক ঘটনা সময়মত বিস্তারিত ব্যাখা করা হবে।)
১১. ৯নং হেলেন ষ্ট্রিট মসজিদের বাসাটিকে ুক্ত মুসল্লী তার ছেলেকে দিয়ে দখল করে রেখেছিল প্রায় ৬বছর। আমাদের হাতে মসজিদ আসার পর প্রায় তিনমাস পুলিশ এবং কোর্টে লড়াই করে তাকে বিতাড়িত করে সম্পূর্ণ দখলে আনে বর্তমান কমিটি।
১২. উল্লেখ্য যে, ২০১৬ সালের সভাপতির চিঠির ক্ষমতা বলে উক্ত মুসল্লী তার নিজের নামে মসজিদের সকল বিল, কাউন্সিলের রেট বাসার ঠিকানায় পরিবর্তন করে ফেলে, বিগত কমিটি প্রায় তিন বছর যাবত একটি পানির বিল পরিশোধ করেনি যার পরিমাণ ছিল প্রায় সাড়ে তিন হাজার ডলার। বর্তমান কমিটি সব বিলের ঠিকানা সেন্টারের নামে পরিবর্তন করে এবং পানির বিল পরিশোধের ব্যবস্থা করে।
১৪. বিগত ৮ বছর থেকে অবহেলিত টয়লেট ও অজু খানা খুবই নান্দনিক ও উন্নতমানের সামগ্রী ব্যবহার করে মেরামত করেছে বর্তমান কমিটি। উন্নত মানের সিকুরিউটি সিস্টেম স্থাপন করা হয়েছে। পাশের বাসাটিকে বসবাসের যোগ্য করা হচ্ছে, মহিলাদের নামাজের ব্যবস্থা এবং বিভিন্ন ইসলামিক প্রোগ্রামের ব্যবস্থাপনার কাজ হাতে নেয়া হয়েছে।
১৫. মসজিদ পরিচালনার ক্ষেত্রে সকল কার্যাবলী তত্বাবধানের চেষ্টা করে থাকি। বিগত এক বছর যাবত ফান্ড কালেকশন, ইমাম, প্রয়োজনীয় মেরামত সর্বোপরি মসজিদের পরিবেশ রক্ষার ক্ষেত্রে নিজেকে সচেষ্ট রাখি।
মসিজদের এই ভয়াবহ পরিস্থিতির জন্য সমগ্র বাংলাদেশী কমিউনিটি দায়ী নয়, মাত্র গুটিকতেক ব্যক্তি। প্রিয় ভাই ও বোনেরা আল্লাহর ঘরকে সুষ্টভাবে পরিচালনার জন্য আপনাদের সাহায্য, সহযোগিতা ও পরামর্শ একান্ত প্রয়োজন।

মসজিদ কমিটির পক্ষে
মুহাম্মদ ফেরদৌস আলম
ভাইস-প্রেসিডেন্ট
বাংলাদেশ ইসলামিক সেন্টার, নিউ সাউথ ওয়েলস।
তারিখ: ১৪ ডিসেম্বর ২০২১। সিডনী।


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top