সলোমোন আইল্যান্ডে চীন-অস্ট্রেলিয়া লড়াই
প্রকাশিত:
২৮ এপ্রিল ২০২৪ ১৫:৩৩
আপডেট:
২৩ আগস্ট ২০২৫ ১৩:৫৫

সলোমোন আইল্যান্ডে বুধবার সাধারণ নির্বাচন অনুষ্ঠিত হয়েছে। আজ বৃহস্পতিবার ভোট গণনা শুরু হবে। এই নির্বাচন স্রেফ নতুন একজন প্রধানমন্ত্রী নির্বাচন করার আনুষ্ঠানিকতা নয়। বরং এই নির্বাচন হলো দেশটি বর্তমান প্রধানমন্ত্রী মানাসেহ সগাভারের চীনের সাথে ক্রমবর্ধমান কৌশলগত মিত্রতা অব্যাহত থাকবে নাকি দেশটি এর বিপরীত দিকে ছুটবে, সে ব্যাপারে সিদ্ধান্ত গ্রহণের বিষয়।
চীনের সাথে মানাসেহ সরকার সাম্প্রতিক সময়ে যে নিরাপত্তা চুক্তি সই করেছে, তা এখনো গোপনীয়ই রয়ে গেছে। আর এ নিয়ে বিশেষ করে অস্ট্রেলিয়ার মিডিয়া তীব্র সমালেচানা করেছে।
তবে চীনের বেল্ট অ্যান্ড রোড ইনিশিয়েটিভের একটি ক্ষুদ্র অংশ হলো মাত্র। দেশটিতে চীনা প্রভাব এখন বেশ তাৎপর্যপূর্ণ।
তবে অস্ট্রেলিয়া থেমে নেই। তারা চীনা প্রভাব রুখতে চেষ্টা করে যাচ্ছে। চীনা প্রভাবের ধরন, তাদের মিডিয়ায় বিনিয়োগের বিষয়গুলো তুলে ধরছে অস্ট্রেলিয়ার এবিসি।
অস্ট্রেলিয়া সরকার প্যাসিফিক এলাকায় তাদের প্রভাব বাড়ানোর চেষ্টাও করে যাচ্ছে। এই অঞ্চলের নিরাপত্তা জোরদার করতে তারা গত বাজেটে ২ বিলিয়ন অস্ট্রেলিয়ান ডলার বিনিয়োগ করছে। তারা এবিসির আন্তর্জাতিক শাখাতেও দিয়েছে ৩২ মিলিয়ন মঞ্জুরি। এছাড়া অন্যান্য মিডিয়াকেও সহায়তা দিচ্ছে।
এবিসি এবং সলোমোন আইল্যান্ডস ব্রডকাস্টিং করপোরেশন ২০২৩ সালের মার্চে একটি সমঝোতা স্মারকে সই করে।
বিষয়:
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: