সিডনী রবিবার, ১৯শে মে ২০২৪, ৪ঠা জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১


পার্লামেন্টের পাশে রুশ দূতাবাস তৈরি নিষিদ্ধ অস্ট্রেলিয়ায়


প্রকাশিত:
২৫ জুন ২০২৩ ১৪:৫২

আপডেট:
১৯ মে ২০২৪ ০৩:০৪

 

 

অস্ট্রেলিয়ার বক্তব্য, তাদের পার্লামেন্ট হাউসের কাছে রাশিয়ার দূতাবাস থাকা মানে তা বিপদের কারণ।

বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ বলেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনীর রিপোর্টের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পার্লামেন্ট ভবনের কাছে রাশিয়াকে দূতাবাস বানানোর জন্য যে জমি লিজে দেয়া হয়েছিল, তা বাতিল করা হয়েছে। পার্লামেন্টে পেশ করার দু’ঘণ্টার মধ্যেই দু’টি কক্ষেই তা পাস হয়ে যায়।’

ওই জমিতে রাশিয়ার দূতাবাস বানানোর কাজ চলছিল। গতমাসে ফেডারেল কোর্টে এই বিষয়ে একটি মামলায় রায় রাশিয়ার পক্ষে যায়।

স্থানীয় ক্যানবেরা কর্তৃপক্ষ এর আগে লিজ বাতিল করেছিল। তাদের যুক্তি ছিল ২০০৮-এ জমি লিজে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়া তা ফেলে রাখে। শর্ত ছিল রাশিয়া তিন বছরের মধ্যে নির্মাণ শেষ করবে।

আলবানিজ জানিয়েছেন, ‘আমরা খুব দ্রুত কাজ করেছি। কারণ একবার ওখানে রাশিয়ার কূটনীতিকরা কাজ শুরু করলে অসুবিধা হতো। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।’

তিনি আরো জানিয়েছেন, নিরাপত্তা অ্যাজেন্সিগুলো সরকারের কাছে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। পার্লামেন্টের এত কাছে রাশিয়ার দূতাবাস থাকাটা একেবারেই কাঙ্খিত নয়। তা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় ঝুঁকি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘ওই জায়গাটা একেবারে পার্লামেন্টের পাশেই। ওখানে কোনো দূতাবাসকেই ভবন তৈরির অনুমতি দেয়া হবে না।’

সাবেক সোভিয়েত জমানার দূতাবাসই এখন রাশিয়ার দূতাবাস। এই জায়গাটা পার্লামেন্টের থেকে অনেকটাই দূরে।

ইউক্রেন যুদ্ধের পর অস্ট্রেলিয়া রাশিয়া থেকে অ্যালুমিনিয়াম ও বক্সাইট আমদানি করা বন্ধ করে দিয়েছে।


পার্লামেন্টের পাশে রুশ দূতাবাস তৈরি নিষিদ্ধ অস্ট্রেলিয়ায়

নয়া দিগন্ত অনলাইন ১৫ জুন ২০২৩, ১২:১১

পার্লামেন্টের পাশে রুশ দূতাবাস তৈরি নিষিদ্ধ অস্ট্রেলিয়ায়। - ছবি : সংগৃহীত

অস্ট্রেলিয়ার বক্তব্য, তাদের পার্লামেন্ট হাউসের কাছে রাশিয়ার দূতাবাস থাকা মানে তা বিপদের কারণ।

বৃহস্পতিবার অস্ট্রেলিয়ার প্রধানমন্ত্রী অ্যান্থনি আলবানিজ বলেন, ‘নিরাপত্তা বাহিনীর রিপোর্টের ভিত্তিতে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে। পার্লামেন্ট ভবনের কাছে রাশিয়াকে দূতাবাস বানানোর জন্য যে জমি লিজে দেয়া হয়েছিল, তা বাতিল করা হয়েছে। পার্লামেন্টে পেশ করার দু’ঘণ্টার মধ্যেই দু’টি কক্ষেই তা পাস হয়ে যায়।’

ওই জমিতে রাশিয়ার দূতাবাস বানানোর কাজ চলছিল। গতমাসে ফেডারেল কোর্টে এই বিষয়ে একটি মামলায় রায় রাশিয়ার পক্ষে যায়।

স্থানীয় ক্যানবেরা কর্তৃপক্ষ এর আগে লিজ বাতিল করেছিল। তাদের যুক্তি ছিল ২০০৮-এ জমি লিজে দেয়া হয়েছিল। কিন্তু দীর্ঘদিন ধরে রাশিয়া তা ফেলে রাখে। শর্ত ছিল রাশিয়া তিন বছরের মধ্যে নির্মাণ শেষ করবে।

আলবানিজ জানিয়েছেন, ‘আমরা খুব দ্রুত কাজ করেছি। কারণ একবার ওখানে রাশিয়ার কূটনীতিকরা কাজ শুরু করলে অসুবিধা হতো। দেশের নিরাপত্তার স্বার্থে এই সিদ্ধান্ত নেয়া হয়েছে।’

তিনি আরো জানিয়েছেন, নিরাপত্তা অ্যাজেন্সিগুলো সরকারের কাছে স্পষ্ট বার্তা দিয়েছে। পার্লামেন্টের এত কাছে রাশিয়ার দূতাবাস থাকাটা একেবারেই কাঙ্খিত নয়। তা নিরাপত্তার ক্ষেত্রে বড় ঝুঁকি।

স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী জানিয়েছেন, ‘ওই জায়গাটা একেবারে পার্লামেন্টের পাশেই। ওখানে কোনো দূতাবাসকেই ভবন তৈরির অনুমতি দেয়া হবে না।’

সাবেক সোভিয়েত জমানার দূতাবাসই এখন রাশিয়ার দূতাবাস। এই জায়গাটা পার্লামেন্টের থেকে অনেকটাই দূরে।

ইউক্রেন যুদ্ধের পর অস্ট্রেলিয়া রাশিয়া থেকে অ্যালুমিনিয়াম ও বক্সাইট আমদানি করা বন্ধ করে দিয়েছে।


বিষয়:


আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top