সিডনিতে “হাওয়া”র প্রতিটা শো হাউজফুলঃ (মুভি রিভিও)
 প্রকাশিত: 
 ১৪ আগস্ট ২০২২ ১০:১৫
 আপডেট:
 ৩০ অক্টোবর ২০২৫ ০৭:৫৪
 
                                
বাংলাদেশের দক্ষিনাঞ্চল। চান মাঝি তার দল নিয়ে মাছ ধরার জন্য পাড়ি দেয় গহীন সমুদ্রে। মাছ ধরার জন্য জাল ফেলতে থাকে সমুদ্রের এক জায়গা থেকে আরেক জায়গাতে। হঠাৎ একদিন জাল তুলতেই মাছের বদলে উঠে আসে এক অল্প বয়সী নারী। প্রথমে তাকে লাশ ভাবলেও সে ছিল জীবিত। গভীর সমুদ্রের পানি থেকে জালে উঠে আসা এই নারী কে? কি তার পরিচয়? এই গহীন সমুদ্রে সে এলো কি করে? সে কি কোন মানবী, না কি পরী না কি রহস্যময় মাছ? এই সব প্রশ্ন যখন সবার মনের মধ্যে ঘুরতে থাকে, তখন সেই রহস্যময়ী নারীকে কেন্দ্র করে গড়ে উঠে কামনা, বাসনা এবং প্রেমের গল্প। ঠিক তখন একের পর এক রহস্যময় ও অঘটন সবাইকে হতবিহবল করে দিতে থাকে। তাহলে কি এই নারীটি এইসব দূর্ঘটনার জন্য দায়ী? না কি চান মিয়ার কোন অতীতের ঘটনার সাথে রয়েছে এই রহস্যময়ী নারীর কোন সম্পর্ক? সন্দেহ, অবিশ্বাস এবং ষড়যন্ত্রের কালো মেঘে যখন চরিত্রগুলি বদলে যেতে থাকে তখন কাহিনীটি নিয়ে যায় আসল ক্লাইমেক্সে। আর এই ক্লাইমেক্সের স্বাদ যারা পেতে চান তারা দেখে নিতে পারেন হাওয়া মুভিটি। যারা স্লো বার্ন পছন্দ করেন তাদের অবশ্যই ভাল লাগবে। যারা খুব দ্রুত ঘটনার চমক দেখতে চান তাদের জন্য একটু একঘেয়েমি মনে হতে পারে। সিডনিতে বিভিন্ন সিনেমা হলে হাওয়া প্রদর্শিত হচ্ছে। অস্ট্রেলিয়াতে ছবিটির সার্বিক পরিবেশনায় রয়েছে দেশী ইভেন্টস এবং পথ প্রডাকশন। দেশী ইভেন্টসের স্বত্বাধিকারী সৈয়দ ফায়াজ জানান যে, সিডনিতে আমরা দর্শকদের কাছ থেকে অভূতপূর্ব সাড়া পাচ্ছি। আমাদের ১৮টা শোয়ের প্রতিটা শো হাউজফুল। হাওয়ার মিডিয়া পার্টনার হিসাবে আছে প্রভাত ফেরী এবং প্রশান্তিকা। স্পন্সর করেছেন অস্ট্রেলেশিয়ান ইন্টারন্যশনাল একাডেমির সি ই ও শ্রাবন্তী কাজী, লিংকার্স, ফুচকা হাউজ এবং বি ডি এক্স ।
বিষয়:

 
                                                     
                                                     
                                                     
                                                    
আপনার মূল্যবান মতামত দিন: