সিডনী রবিবার, ৫ই মে ২০২৪, ২২শে বৈশাখ ১৪৩১

ধ্রুবপুত্র (পর্ব তেতাল্লিশ) : অমর মিত্র


প্রকাশিত:
২৪ মে ২০২১ ১৭:৩৮

আপডেট:
৫ মে ২০২৪ ২০:৩৫

ছবিঃ অমর মিত্র

 

প্রৌঢ় মানুষটি গৃহে গমন করলে প্রাজ্ঞ-পুরুষটি একা হয়ে গেল। একা হয়ে কী করবে বুঝতে পারছিল না। কোথায় যাবে এখন? সে হাঁটতে লাগল উদ্দেশ্যহীন হয়ে। পথ চন্দ্রালোকিত, বাতাস ছিল না, কিন্তু সন্ধ্যার পর অনেকটা সময় কেটে যাওয়ায় প্রকৃতি ঠান্ডা হয়ে এসেছে। সে ধীরে ধীরে গণিকালয়ের সম্মুখে এসে দাঁড়াল। গণিকা চতুরিকা তখন গৃহদ্বারে অপেক্ষায় ছিল। মধ্যবয়সী মানুষটিকে দুয়ারে দেখে তাকে  আহ্বান করল, প্রভু আসুন, বিশ্রাম নিন গণিকা চতুরিকার গৃহে।
মানুষটি দাঁড়ায়। চতুরিকাকে নিরীক্ষণ করে। কী মনে হতে তার ডাক শুনে ভিতরে প্রবেশ করে।  
আঙিনায় পদপ্রক্ষালন করে সে চতুরিকার সহায়তায়। তারপর ঘাড়ে মাথায় জল দিয়ে আকাশের দিকেই তাকিয়ে দীর্ঘ নিঃশ্বাস ত্যাগ করে। 
চতুরিকা ডাকে, প্রভু কি এখানে বসবেন, না ভিতরে প্রবেশ করবেন? 
মানুষটি জবাব দেয় না, নিজমনে বিড়বিড় করতে থাকে কী যেন। ধরা যায় না কথাগুলি। তখন চতুরিকা জিজ্ঞেস করে, প্রভু কি ভিনদেশ থেকে এলেন? 
কেন, কী প্রয়োজন? 
ওই দেশে কি বৃষ্টি হয়েছে, জানেন, পথে কোথাও মেঘ দেখেছেন?
মাথা নাড়তে নাড়তে মানুষটি বলল, হে রসময়ী, তোমার দেহ মনে এখনো রস রয়েছে? তুমি কি মনে আনন্দ অনুভব করো? 
বুঝতে পারে না চতুরিকা, বলল, কী বলছেন প্রভু?
আমাকে তুমি চেন না?
মাথা নেড়েছে চতুরিকা, না প্রভু। 
জীবনে এই প্রথম গণিকা গৃহে এলাম, অনাবৃষ্টি কী ভয়ানক তা উপলব্ধি করতে পারছি, এই নগর এখন ধ্বংসের মুখে, তোমরা কি সেই খবর পেয়েছ?
চতুরিকা অবাক হলো, কিন্তু ভয় পায় না। সে খুঁটিয়ে খুঁটিয়ে অতিথিকে লক্ষ্য করে। কথা তো স্বাভাবিক নয়।  উন্মাদ নাকি? চোখমুখ যেন তেমনই। না হলে গণিকা গৃহে এসে এই কথা কে বলে? গাঁটের কড়ি ব্যয় করে এমন কথা বলতে কে আসে?  
মানুষটি বলল, এই যে বর্ষা নেই। মেঘ নেই বহুদিন, কেন? 
জানি না। বিড়বিড় করল চতুরিকা, বলল, এ বছর বৈশাখী ঝঞ্ঝাও হয়নি, শিলাবৃষ্টিও হয়নি, হলে তাপ কমত। 
তুমি কতদিন আগে বৃষ্টি দেখেছ গণিকে?
চতুরিকা ভাবল। মনে করতে পারল না। তারপর সে ভাবল যখন  ঘুমিয়ে থাকে তখনও যদি বৃষ্টি হয়ে যায়, ঘুম থেকে উঠে কি টের পেতনা সে? তবে টের না পেতেও তো পারে। অস্ফুটস্বরে বলল, বৃষ্টি হয়েছিল নিশ্চয়ই, কবে তা জানি না। 
তুমি কি সত্য বলছ?
চতুরিকা বুকের উত্তরীয় খসিয়ে দিল,দু’ নয়নে কটাক্ষ হেনে বলল, ধুস! নাগর কি তাহলে সত্যিই নগরের নও, গাঁয়ের চাষা? বলেই সতর্ক হলো। তার তো ভুল হতে পারে। লোকটি কোনো বণিক বা সওদাগরও তো হতে পারে। এক একজনের শৃঙ্গারপূর্ব আলাপ এক এক রকমের হয়ে থাকে। কার কোনপথে মনের ও দেহের তৃপ্তি হয় কে বলতে পারে?
লোকটি বলল, তুমি শান্ত হও গণিকে, উজ্জয়িনীতে বহু বছর বৃষ্টি নেই। 
কত বছর?
লোকটি বলল, বহু সহস্র বছর।
খিলখিল করে হাসল চতুরিকা, বলল, বীণাবাদন শুনবে তুমি কর্তা? 
কেন, বীণাবাদনের কথা কেন? 
চতুরিকা বলল, আমি তো বিংশতি বর্ষীয়া, বিশ বছর মাত্তর আমার, কত বৃষ্টি দেখেছি, তুমি বলছ সহস্র বছর, তুমি কে গা?
তখন নগরবাসী গম্ভীর হলো, বলল, সেই বৃষ্টি আমিও দেখেছি, আমি বলছি ভবিষ্যতের কথা। ভবিষ্যতে কেউ একদিন এমনই সময়ে এই গণিকা গৃহে এসে বলবে সহস্র বছর অনাবৃষ্টি চলেছে, এমনই ঘটতে পারে।
চতুরিকা আবার ভাবল এক একজন এক এক রকমে রস আহরণ করতে পারে। এক একজনের রসের কথা এক এক রকমের হয়। সে তার স্খলিত উত্তরীয় বুকে মেলে ধরল আবার, বলল, প্রভু, সহস্র বছর বাদে কি আমি বেঁচে থাকব?
তুমি না থাকো আর একজন থাকবে।
আপনি বেঁচে থাকবেন প্রভু?
আমি না থাকি আর কেউ, হয়ত সে আমিই, পরজন্মে সে এই আয়ুপুত্র।
চতুরিকা অবাক, প্রভু কি আয়ুপুত্র?
হ্যাঁ, নহুষ শর্মেণ, আমার বৈদ্যবংশ।
প্রভু যে বললেন, আয়ুপুত্র?
হাসল লোকটি, পুরাণ জানো গণিকে, উর্বসী ও পুরুরবার পুত্র ছিলেন আয়ু, আয়ুপুত্র হলেন রাজা নহুষ, তিনি শত সহস্র বছর দেবরাজ্য শাসনও করেছিলেন, দেবরাজ ইন্দ্র বৃত্রাসুর বধ করে নিজেই অচেতন হয়ে পড়েছিলেন সেই সময়ে। 
চতুরিকা হাত জোড় করল, অভিভূত কণ্ঠে বলল, প্রভু আপনি কে? 
আমি নহুষ শর্মণ, বাবা ছিলেন বৈদ্য, আমিও বৈদ্য, কিন্তু একবার চিকিৎসা করতে গিয়ে একটি বালককে মেরে ফেলি। 
প্রভু! চতুরিকার চোখে জল চলে এল। 
সেই বালক আমারই সন্তান, অতঃপর আমি আমার খল, নুড়ি, গাছগাছড়া, লতাপাতা শিকড়বাকড় সব আঁস্তাকুঁড়ে নিক্ষেপ করেছি, গণিকে সন্মুখের দিন বড় ভয়ানক, তুমি পালাও। 
কেন প্রভু, কী হবে?
সহস্র বৎসর অনাবৃষ্টি চলবে। 
গণিকা চতুরিকা বুঝল উন্মাদের প্রলাপ, বলল, নগরে তো মানুষ আছে, তারা যদি বাঁচে আমিও বাঁচব প্রভু। 
কেউ বাঁচবে না, আচার্য বৃষভানুর নাম জানো? 
ঘাড় কাত করল চতুরিকা পরম শ্রদ্ধায়, বলল, জানি প্রভু, আমি মঙ্গলনাথের মন্দিরে ক’বার গিয়েছি। আশ্রমের সম্মুখেও গিয়েছি, আচার্যকে প্রণাম করেছি আশ্রমের বাইরে দাঁড়িয়ে। 
নহুষ শর্মণ বললেন, আচার্য ছেড়ে গেছেন এই নগর, এবার যাচ্ছেন ধনপতি সুভগ দত্ত। 
গণিকা চতুরিকা মনে মনে বলল, বাঁচা গেল, ধনপতি বিদায় হলে দেবদত্তা বাঁচে। মুখে কপট বিস্ময় ফুটিয়ে চেয়ে থাকল বৈদ্য নহুষ শর্মণের দিকে, বলল, শুনেছি ওঁর সেই দাস, নিষ্ঠুর উতঙ্ককে পুড়িয়ে  মারা হয়েছে। 
ঠিকই শুনেছ। 
নগরের মানুষ বেঁচেছে। বিড়বিড়িয়ে বলল চতুরিকা, তারপর বলল, প্রভু, আপনাকে কি লাস্য নৃত্য দেখাব? আপনার দাসী নৃত্য শিখেছে, বীণাবাদনও। 
প্রৌঢ় নহুষ শর্মণ উত্তেজিত হয়ে ওঠে। এখন কি নৃত্য আর বীণাবাদনের সময়? বলি হে গণিকে, সম্ভব হলে নগর ত্যাগ করো, ধনপতি সুভগ দত্ত পর্যন্ত চলে যাচ্ছেন, জান না?
চতুরিকা এবার বুঝল এই মানুষটি তার কাছে আসেনি, যে কোনো গণিকার কাছে ভয়ের কথাটি পৌঁছে দিতে এসেছে। সে বলল, মরি মরব, মহাকালের পায়ের তলায় মরব, প্রভু আপনি এবার যেতে পারেন। 
এই কথায় প্রৌঢ়ের মুখমণ্ডল দপদপ করতে লাগল, বলল, গণিকাবৃত্তিই করে গেলি তুই মেয়ে, জগতের কোনো খবরই রাখলিনে, এই অনাবৃষ্টি ভয়ানক বৃষ্টির ইঙ্গিত, কী বুঝলি? 
গণিকা চতুরিকা ঘর থেকে বেরিয়ে এল। হাঁক মারতে লাগল, ও মহাপার্শ্ব, মহাপার্শ্ব ভাই, কোথায় আছ, ঘরে একটা উন্মাদ ঢুকেছে গো। 
বীট মহাপার্শ্বকে আসতে হল না। কথাটা মানুষটার কানে যেতে সে লাফ দিয়ে বেরিয়ে এসে প্রাঙ্গণে দাঁড়ানো চতুরিকার হাতটি ধরে ফেলে, তুই মাগি হাঁক পাড়ছিস, আমি তোকে ভাল কথা বলতে এলাম, বণিকরা যাচ্ছে বাহ্লিক দেশে, তাদের সেবা করতে করতে চলে যাবি, বাঁচবি তাহলে, ওরে অশুচি  নারী, তুই যা ওদের সঙ্গে, গেলে বাঁচবি।
কোন দেশে যাবে? ভ্রুকুটি করে চতুরিকা চেয়ে থাকল প্রৌঢ়র মুখের দিকে। প্রৌঢ়র মুখখানি চাঁদের আলোয় বড় করুণ লাগল কেন কে জানে। চতুরিকা তার সামনে নত হলো, কোন দেশে যাবেন সুভগ  দত্ত? 
বাহ্লিক দেশে, সে বহুদূর, সিন্ধুনদ, পুরুষপুর, গান্ধার সব পার হয়ে, অনেক অনেক দূর, পাত বর্ণের রেশম মেলে সেই দেশে। 
আমার জন্য ওই রেশম বস্ত্র আনবেন প্রভু?
কে আনবে?
কেন আপনি, আপনি যাবেন না?
আমি, আমি কেন যাব?
সবাই চলে যাবে আপনি যাবেন না ? চতুরিকা জিজ্ঞেস করে। 
প্রৌঢ় নহুষ শর্মণ মাথা ঝাঁকাতে থাকে, তারপর আবার বলে, তুই যা ওদের সঙ্গে, উজ্জয়িনীতে এরপর একদিন বৃষ্টি নামবে, সেই বৃষ্টি আর থামবে না। 
কবে বৃষ্টি নামবে প্রভু? 
শত সহস্র বৎসর অনাবৃষ্টি, তারপর শত সহস্র বৎসর বৃষ্টি--হায় হায়, যাকে বলি সেই বোঝে না, কেন যে বোঝে না, আচার্য বৃষভানু তাহলে গেলেন কেন নগর ছেড়ে, কেন বণিকরা সবাই চলে যাচ্ছে হে। 
লোকটি মাথা নাড়তে নাড়তে চন্দ্রালোকিত প্রাঙ্গণ ছেড়ে এগোয়। চতুরিকা বলল, দাঁড়ান প্রভু, দীপ নিয়ে আসি।
না, যা বললাম কর গণিকে, চলে যা বাহ্লিক দেশে, এখেনে পুরুষ মানুষের সেবা করিস, বণিকদের সেবা করতে করতে যাবি, তারা যে যাবে, নারী তো পথে চাইই, তোকে সমাদরে নেবে, এখন কাঁচা বয়স! নারী বিনে কত দিন কাটাতে পারবে সোমত্ত পুরুষ মানুষগুলো।
চতুরিকার মনে হলো, লোকটি কি তাহলে সুভগ দত্ত ও অন্য বণিকদের প্রেরিত? দেবদত্তার আশা ত্যাগ করে এখন ধনপতি কি চতুরিকাকে যাঞা  করছেন? কে জানে? এতে চতুরিকার যেমন উল্লাস হলো, তেমনি আশঙ্কাও জাগল মনের ভিতরে। সে বলল, প্রভু কি যাবেন এবার? 
যাব বলেই তো এসেছি, তোর কাছে ফূর্তি করতে তো আসিনি মাগি, বলছি চলে যা নগর ছেড়ে, এই নগর শেষ, এরপর কী হবে আমি স্পষ্ট সব দেখতে পাচ্ছি। 
কী হবে প্রভু?
চাতক পাখি! নগরের সবাই চাতক পাখি হয়ে জল জল করে সমস্ত দিন ছুটে বেড়াবে, জল পাবে শুধু রাজা রানী, আর সেনাপতি, ধনপতিরা, বাকি সব শুকনো দেহ নিয়ে চাতক, চাতক, চাতক! বলতে বলতে প্রৌঢ় নহুষ শর্মণ হেঁটে প্রাঙ্গণ পার হয়ে গেল। চতুরিকা বসে পড়ল প্রাঙ্গণে।
আজ সমস্ত দিন কোনো পুরুষ মানুষ আসেনি। উদ্ধবনারায়ণের আসার সময় হয়নি এখনো। যে লোকটি এল, সেও তো হয় উন্মাদ না হয় বণিকের চর। সুভগ দত্ত তাহলে দেবদত্তাকে ছেড়ে তাকে চাইছেন! চতুরিকা শিহরিত হলো। তাহলে তার কপাল ফিরল! সে মুক্তি পাবে ওই কুচক্রী বিকৃত রুচির পুরুষ উদ্ধবনারায়ণের হাত থেকে। হে মহাকাল! পশ্চিমদিকে ফিরে অদৃশ্য মহাকাল মন্দিরকে প্রণাম করল চতুরিকা। হে প্রভু, তাই যেন হয়। যেন বণিক সুভগ দত্ত তাকে নিয়ে যান ওই দেশে। ওই দেশের নামটা কী? ‘বাহ্লিক, বাহ্লিক! চতুরিকা উচ্চারণ করতে লাগল মনে রাখার জন্য। কিন্তু নহুষ শর্মণ নামের বৈদ্য যে চলে গেল! তাকে তো সে ‘হ্যাঁ’ বলেনি, ‘না’ও বলেনি। তাহলে কী হবে? নহুষ শর্মণ ফিরে গিয়ে কি বলে দেবে গণিকা চতুরিকা অরাজী? সে উঠে দাঁড়াল। এখনই চাই লোকটাকে। না সে এই নগরে আর থাকবে না। উদ্ধবনারায়ণের হাতে প্রহৃত হতে এখানে থাকবে না। এই খারাপ জীবন থেকে  অনেক ভাল ধনপতি সুভগ দত্তর সেবাদাসী হয়ে তাঁর বাণিজ্যযাত্রার সঙ্গী হওয়া। দেবদত্তা মূঢ়। মূঢ় বলেই না সেই অর্বাচীন ধ্রুবপুত্রের জন্য বসে আছে নগরে। সে কি আর ফিরবে? ফিরবেই না। হয়ত এতদিনে বেঁচেই নেই। হয়ত হুন রাজ্যেই গিয়েছে সে। অবন্তীর শত্রু দেশে গিয়ে কি আবার অবন্তীতে ফিরতে পারে? দেবদত্তার অনন্ত যৌবন শুধুই ক্ষয় হচ্ছে আপনা আপনি। চতুরিকা উদ্দীপ্ত হয়ে পথে ছুটে গেল। পথ শূন্য। শূন্য রাজপথে একটি অশ্বর ক্ষুরধ্বনি শোনা যাচ্ছে। আর শোনা যাচ্ছে অস্পষ্ট কষ্ঠস্বর। চন্দ্রলোকিত পথ ধরে  উত্তরীয়টি দিয়ে মুখ ঢেকে এগোতে এগোতে দেখল যা ভেবেছিল তাই, ক্ষুদ্রকায়  টাঙ্গন অশ্বটির পিঠে চেপে গান গাইতে গাইতে আসছে উদ্ধবনারায়ণ। সুরা পানে ঈষৎ মত্ত। পথের ধারে মুখ ঢেকে দাঁড়াল চতুরিকা। ভয়ে হিম হয়ে যাচ্ছিল সে। তাকে যেন না চিনতে পারে উদ্ধব! তা হলে তো ভয়ানক বিপদ। কিন্তু আশা পূরণ হলো না। প্রায় নিভন্ত মশাল হাতে অশ্ব থেকে লাফ দিয়ে নামল রাজসত্রী। জড়ান গলায় বলে উঠল, পথের ধারে কে গো তুমি অভিসারিকা, রাতে পথ তুই কে রে মাগি?  ঝপ করে হাতটি ধরে ফেলল উদ্ধব।

আগামী পর্বে সমাপ্ত

 

ধ্রুবপুত্র (পর্ব এক)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব দুই)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব তিন)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব চার)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব পাঁচ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব ছয়)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব সাত)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব আট)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব নয়)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব দশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব এগার)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব বারো)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব তের)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব চৌদ্দ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব পনের)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব ষোল)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব সতের)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব আঠারো)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব উনিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব কুড়ি)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব একুশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব বাইশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব তেইশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব চব্বিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব পঁচিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব ছাব্বিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব সাতাশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব আটাশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব উনত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব ত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব একত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব বত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব তেত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব চৌত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব পঁয়ত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব ছত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব সাঁইত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব আটত্রিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব ঊনচল্লিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব চল্লিশ)
ধ্রুবপুত্র (পর্ব একচল্লিশ)

 

এই লেখকের অন্যান্য লেখা



আপনার মূল্যবান মতামত দিন:


Developed with by
Top